বৃহস্পতিবার, ৭ জুলাই, ২০১১
এডসেন্স চেক যেভাবে ভাঙাবেন তার বিস্তারিত
আমি গত কয়েক মাস থেকে এডসেন্স এর চেক পেয়ে আসছি তাই অনেকেই আমাকে অনুরোধ করেছিলেন কিভাবে আমি চেক ভাঙাই তার বিস্তারিত নিয়ে একটি টিউন করতে আমিও কথা দিয়েছিলাম এ মাসের চেক পেলে তা নিয়ে একটি টিউন করবো। ভেবেছিলাম এ মাসে চেক পেতে পাঁচ তারিখ হবে কিন্ত আজ সকালে বাসার ছাদ থেকে দেখলাম ডিএইচএল এর গাড়ি এসেছে আমার বাসার সামনে আর তা থেকে নামছে ডিএইচএল ম্যাসেন্জার টিম এর সদস্যরা আমার আর বুঝতে বাকি রইলো না আমার এ মাসের চেক চলে এসেছে। যাই হোক এখন ভাঙানোর পদ্ধতি সম্বন্ধে বলি।
সত্যিই কি গুগল এডসেন্স থেকে আয় করতে চান?
প্রথমেই জানিয়ে রাখি, এই লেখা অভিজ্ঞদের জন্য একেবারেই নয়, এই লেখা কেবলমাত্র তাদেরই জন্য যারা নতুন শুরু করছেন, যারা এডসেন্স থেকে আয়ের আশা রাখছেন। আজকে আমি আমার নিজস্ব অভিজ্ঞতার মধ্যে দিয়ে আপনাদেরকে জানাবো কিভাবে এডসেন্সের টাকা ঘরে তুলতে পারবেন আপনিও। তাই বলে ভাববেন না যে আমি এক্সপার্ট কেউ, একেবারেই তা নই আমি, বরং আমি সাধারন একজন এডসেন্স পাবলিশার, কোনোদিনও ৫০০ ডলারের বেশি পরিমানের চেক পাইনি আমি। কিন্তু, সেইসাথে এটাও বলবো যে যেদিন থেকে আমার নামে চেক আসা শুরু হয়েছে, তার পরে থেকে আমি প্রতিমাসেই নিয়মিত চেক পেয়েছি, এমন একটি মাস যায়নি যখন আমি চেক পাইনি। এডসেন্স নিয়ে অনেকের অনেক প্রশ্ন, অনেক বিষ্ময়, এডসেন্স থেকে নাকি অনেক টাকা আসে, অনেক এক্সপার্টরা নাকি এডসেন্সের আয় দিয়ে পুরোদস্তুর সংসার চালিয়ে দিচ্ছেন – এইসব অনেক কাহিনী শোনা যায়। প্রথমেই এই বিষয়ে বলবো যে এক্সপার্টদের প্রসঙ্গ ভুলে যান, একেবারেই মাথায় আনবেন না এইসব। সবাই এক্সপার্ট হয়না, আপনি ও আমি সাধারন মানুষ, মাসে ১০০ ডলার, কিম্বা শুরুতে দুই/তিন মাসে ১০০ ডলার এলেই নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করবেন। শুরুতেই নিজের মনকে এইভাবে প্রস্তুত করুন। নইলে আশাহত হওয়া ছাড়া আর পথ থাকবেনা। অল্পতে যারা খুশী থাকেন, তারা আশাহত হননা কখনোই।
এবারে সরাসরি একটু কড়া কথায় আসছি। আপনি কি ব্লগিং শুরু করেছেন আয়ের চিন্তা করে? আপনার ব্লগ লেখার উদ্দেশ্য আসলে কি? ব্লগ থেকে টাকা রোজগার করা? তাহলে কিন্তু এডসেন্স চেক নাও পেতে পারেন, পেলেও অন্যদের চেয়ে অনেক বেশি কষ্ট করে আপনার চেক পেতে হতে পারে। জেনে রাখুন, গুগল এই আয়ের সুযোগ করে দিয়েছে ওয়েবমাস্টার এবং ব্লগারদেরকে, সেটা কিন্তু আপনার মূল উদ্দেশ্যকে খাটো করে টাকা রোজগারকে বড় করে দেখার জন্য নয়! গুগলকে আগে চিনুন ভালো করে। তারা যতোই কড়া হোক, তাদের নীতি যতোই শক্ত হোক, তবুও তারা কিন্তু সাধারন ইউজারের বন্ধু হিসেবেই আত্মপ্রকাশ করেছে। এডসেন্স যখন ছিলোনা, তখনো লাখ লাখ ওয়েবসাইট ছিল ইন্টারনেটে, কিন্তু কেবল বড় নামীদামী ওয়েবসাইটগুলিই টাকা পেতো কারন তাদের সাইটে তারা নিজেরা বানিজ্যিক বিজ্ঞাপন নিয়ে আসতো। কিন্তু গুগল তার এডসেন্স প্রোগ্রাম দিয়ে সাধারন মানুষের জন্যও এই সুবিধা খুলে দিয়েছে। তারা তাদের চেনাজানা কোম্পানীগুলির বিজ্ঞাপন আপনার/আমার ওয়েবসাইটে দেওয়ার সুযোগ দিয়েছে, যা আমরা নিজেরা ব্যাক্তিগত প্রচেষ্টায় হয়তো আনতে পারতাম না আমাদের ব্লগে। সুতরাং গুগল আমাদের পরম বন্ধু, এবং বন্ধুকে অপমান করবেন না – কোনোরকম নিয়মনীতির বিরোধিতা করবেন না কিম্বা ব্ল্যাকহ্যাট/গ্রেহ্যাট হ্যাকিং করতে চেষ্টা করবেন না এডসেন্স বিষয়ে।
এবারে আসছি ব্লগ করা বিষয়বস্তুর ব্যাপারে। আগেই বলেছি আয়ের চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে ব্লগিং করুন। যে বিষয় আপনার পছন্দ, সেই বিষয়েই ব্লগিং করুন। যা আপনি ভালো করে জানেন না, সেই বিষয়ে ব্লগিং করতে নিলে কন্টেন্ট কপি করার দিকে একদিন চলে যেতে হবে, নিজে কিছুই লিখতে পারবেন না। সুতরাং যে বিষয়ের উপরে আপনার আয়ত্ব নেই সেইসব বিষয়ে ব্লগিং থেকে দূরেই থাকুন। নইলে এখান ওখান থেকে কপি করে কিছুটা নিজের ভাষা মিশিয়ে দিতে পারলেও আখেড়ে গিয়ে আপনার ব্লগের মান কমবে, নতুনত্ব থাকবেনা কিছুই। ভেবে দেখুন, যে বিষয়ে আপনি ভালো জানেন, সেই বিষয়ে আপনি কতোখানি ভালো করে লিখতে পারবেন? সেই লেখা হবে ইউনিক, একান্তভাবে আপনার নিজের লেখা। সার্চ ইঞ্জিনেও যেমন এর দাম মিলবে, তেমন পাঠকরাও আপনার লেখা পড়ে বুঝবে যে লেখায় নতুনত্ব আছে, অন্যরকম ভাবে বিষয়টি বুঝানো আছে। তাই পাঠকরাও ফিরে আসবেন আবার, নতুন লেখা পড়তে।
অনেকেই মনে করেন যে বিভিন্ন ওয়েবসাইট/ব্লগে মন্তব্য ছেড়ে আসলে অনেক ভিজিটার পাওয়া যায়। একেবারেই নয়। এই করতে গিয়ে অনেকেই মন্তব্য হিসেবে শুধুই “ধন্যবাদ”, “ভালো লিখেছেন”, “খুব সুন্দর লেখা” ইত্যাদি মন্তব্য লিখে আসেন সেইসাথে নিজের ব্লগের লিঙ্ক দিয়ে আসেন। উদ্দেশ্য সেখানে নিজের লিঙ্ক দিয়ে আসা, সেটা অন্যেরাও ভালোই বোঝে, তাতে কেউ উৎসাহ পাবেনা আপনার ব্লগে আসার। ওইসব মন্তব্য না করে কার্যকরী কিছু মন্তব্য করুন, যে বিষয়ের লেখা সেই বিষয়ে আপনিও কিছু জানলে সেইসব মিলিয়ে মিশিয়ে মন্তব্য দিন, দেখুন তাতে অন্যান্য মন্তব্যকারীরা আপনার ব্লগে কতো ভীড় করে। এতে ভিজিটার বাড়তে বাধ্য, কারন অন্যান্যরা আপনার মন্তব্যেই দেখতে পাবে যে আপনিও বেশ কিছুটা জানেন, তাই আপনার ব্লগে গেলে হয়তো আরো জানা যাবে – তাই সকলে আসবে দেখতে। সেইসব ভিজিটারকে আপনার ব্লগে ধরে রাখার উপায় উপরের প্যারাগ্রাফেই লিখেছি। এবং, ভিজিটার বেশি মানেই এডসেন্সে ক্লিকের সম্ভাবনাও বেশি।
হ্যাঁ, আমি জানি এবং ইতিমধ্যেই এইসব নিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছে যে বিজ্ঞাপনে ৯৯% পাঠক ক্লিক করেন না। বেশ, ১% পাঠক তো করেন? জানেন, এই ১% ক্লিক কতোখানি মূল্যবান হতে পারে মাসে শেষে গিয়ে? সব বিজ্ঞাপনের ক্লিক রেট এক হয়না, বিজ্ঞাপনদাতাদেরও বাজেট থাকে তাইনা? তারা এক একজন এক একরকমের বিজ্ঞাপনের জন্য আলাদা আলাদা বাজেট করেন। তাই, সঠিক বিষয় হলে এবং সঠিক বিজ্ঞাপনে ক্লিক হলে এই ১% অনেক দামী প্রমানিত হতে পারে। যেমন আমি একটি উদাহরন দিচ্ছি, একই বিষয়ের উপরে বিজ্ঞাপন আলাদা এবং ক্লিক মূল্য আলাদা কেমন করে হয়। ধরুন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মদ খেয়ে গাড়ি চালানোর ব্যাপারে অনেক মামলা মোকদ্দমায় জড়িত আছেন অনেকে, এখন এই ব্যাপারে DUI (driving under influence) একটি দামী কীওয়ার্ড, কিন্তু এতে ভিজিটার আসলেও ক্লিকের মূল্য কম; অন্যদিকে দেখুন এই কীওয়ার্ড Miami DUI Attorneys, DUI Defence Attorneys ইত্যাদি অনেক বেশি দামী কীওয়ার্ড। কেন? শুধু DUI মানে কি হতে পারে, বিষয়টি সম্বন্ধে লেখা, তাইনা? যিনি মামলায় জড়িয়েছেন তিনি আগেই জানেন তিনি কিসে জড়িয়েছেন। তার প্রয়োজন উকিল, মামলায় সাহায্যের জন্য, তিনি খুঁজছেন উকিল, তাই Miami শহরে থাকা নাগরিক খুঁজছেন এটর্নি, এই কীওয়ার্ড লেখায় থাকলে বিজ্ঞাপনও পাবেন সেইরকম, এবং এবারে দিচ্ছি এর ক্লিক মূল্যের নমুনা। আজকের তারিখে DUI কীওয়ার্ডের মূল্য হচ্ছে $12.26, Miami DUI Attorneys $36.78 এবং DUI Defence Attorneys $32.60 – কি বুঝলেন? কোথায় ১২ ডলার আর কোথায় ৩২ ডলার? সুতরাং কার্যকরী কীওয়ার্ড রাখুন লেখার মধ্যে। এইভাবে এডসেন্সের আয় বাড়াতে পারবেন। আপনার চেষ্টা আপনি করে যাবেন, এর পরে ক্লিক হল কিনা সেটা আপনার হাতে নয়।
ক্লিক যাতে হয়, সেইজন্য নানা পাবলিশার নানারকমের ফন্দি আঁটেন। দয়া করে ওইসব দুর্বুদ্ধি থেকে দূরেই থাকুন। মন দিয়ে নিজের ভালোবাসার বিষয়ে ব্লগিং চালিয়ে যান। ব্লগিং হোক আপনার মূল উদ্দেশ্য, আয় করা নয়। পাঠককে কিভাবে ফাঁকি দিয়ে লেখার মাঝে বিজ্ঞাপন মিলিয়ে ফেলবেন, এই চিন্তা থেকে যতো দূরে থাকা যায় ততোই ভালো। বড়জোড় আপনি এই চিন্তা করতে পারেন যে লেখার যতো কাছাকাছি যতো বেশি বিজ্ঞাপনের লিঙ্ক দেওয়া যায় ততোই ভালো। কিন্তু পাঠককে ধোঁকা দেওয়া, তাকে ফাঁকি দেওয়া ইত্যাদি চিন্তায় জড়ালে নিজেরই অশান্তি হবে, পাঠক এতে বিরক্ত হলে কিন্তু বিপদ আপনারই, অন্য কারো নয়। পাতার ব্যাকগ্রাউন্ডের সাথে বিজ্ঞাপনের ব্যাকগ্রাউন্ড রং মিলিয়ে দিন, তাতে ক্ষতি নেই, কিন্তু বিজ্ঞাপনের টাইটেল কালার, টেক্সট এবং লিঙ্ক কালার ইত্যাদি আপনার লেখার রঙের সাথে মেলাবেন না। এতে অল্প লাভ শুরুতে পেলেও তা হবে ক্ষণিকের লাভ। চিরাচরিত লিঙ্ক কালার আমরা জানি গাঢ় নীল, তাই টাইটেল লিঙ্কের কালার সেটাই রাখুন। বাকি বিজ্ঞাপনের বিবরন লাইন এবং নিচের লাইনের লিঙ্ক কালার লেখার কালারের সাথে মেলাতে পারেন। পাঠক মনে মনে এটাই আশা করবে লিঙ্কের রঙ হবে গাঢ় নীল। Google বলেছে যে এইগুলি Interest based ads, সুতরাং পাঠকের জাগ্রত করুন আপনি আপনার লেখার মধ্যে কীওয়ার্ড দিয়ে সঠিক বিজ্ঞাপন এনে।
খুব হাল্কা রঙের বর্ডার কালার দিতে পারেন বিজ্ঞাপনের ইউনিটে। পাঠকও জানেন ওটা বিজ্ঞাপন। সুতরাং বিশেষ ক্ষতি হবেনা বর্ডার দিলে। মোট কথা, লেখার মাঝে এবং আশেপাশের রঙের সাথে মানানসই হলে সেইভাবে বর্ডার দিতেও পারেন, নাও দিতে পারেন। এক নজরে দেখলে যাতে ভালো লাগে, সেইরকমের একটি দৃশ্য যেন থাকে আপনার ব্লগের পাতায়। হাবিজাবি করে লেখা এবং বিজ্ঞাপন মেলালে পাঠকের বিরক্তির শেষ থাকেনা। পাঠক মূলত এসেছেন আপনার লেখা পড়তে, বিজ্ঞাপনে ক্লিক দিয়ে আপনাকে বড়লোক বানাতে আসেননি তিনি। তাইনা? যতো বেশি করে ফাঁকি দেবেন পাঠককে, পাঠকও ততো বেশি করে প্রতিহত করবে আপনাকে। এই মূল্যহীন লড়াইয়ের কি প্রয়োজন আছে কোনো? এতে পাঠকের ক্ষতি হবেনা, আপনারই মানসিক চাপ বাড়বে। তার চেয়ে সুস্থ মনে আনন্দের সাথে ব্লগিং চালিয়ে যাবেন, এবং সবকিছু দেখতে যেন মনোরম হয় সেইভাবেই বিজ্ঞাপন সাজাবেন।
আরেকটা জরুরী জিনিস বলি। গুগল রোবটের কিন্তু শুধুই সার্চ এবং ইন্ডেক্স করার ক্ষমতা নয়, সেইসাথে অনেক ফিল্টার বসানো থাকে এই রোবটের প্রোগ্রামে। ইন্টারনেটে যথেচ্ছভাবে যেখানে যেখানে নিজের লিঙ্ক লিখে গেলে তার কিন্তু কূফল হতে পারে এটাও মাথায় রাখবেন! দোষ আপনার নয়, দোষ স্প্যামারদের। তারাই নিজেদের লিঙ্ক এইভাবে সবখানে রেখে আসে। আপনি স্প্যামার নন, অথচ রোবট সেটা বুঝবেনা তাইনা? সে যখন দেখবে অন্য স্প্যামারদের মতো আপনার লিঙ্ক অত্যধিক ওয়েবসাইটের পাতায় পাওয়া যাচ্ছে, তখন আপনাকেও স্প্যামার হিসেবে ধরে নিতে পারে। ফলাফল? আপনার হয়তো ১০০’টি পাতার লিঙ্কের মধ্যে ৩০’টি লিঙ্ক ছিল প্রথম পাতায়, সেইগুলিকেও গুগল নামিয়ে নেবে পরবর্তী পাতাগুলিতে। আমাকে কি কেউ দেখেছেন আমার প্রতিটি মন্তব্যের নিচে নিজের লিঙ্ক দিচ্ছি? আমি এটা কোথাও করিনা। অযথা বিজ্ঞাপনের চেষ্টাও আমি করিনা। পারলে আপনারাও এটা মেনে চলুন। নিজের লেখার মান উন্নত করুন এবং গুগলের উপরে ভরসা করুন, গুগলের চাইতে বেশি ভিজিটার আপনাকে কেউ দিতে পারবেনা।
আমি তো বলেছি আমার অভিজ্ঞতার কথা লিখবো? তবে শুনুন, আমার প্রথম ব্লগটি আমি মিশ্র বিষয়ে লিখতাম, ইংরাজী ব্লগ, হাবিজাবি কথায় বিশ্বের নানা ঘটনার নিজের কথায় নিজের ভাবনা লেখা তাতে। প্রথম এক বছরে প্রতি মাসে ৫ হাজারের মতো ভিজিটার পেতাম। দ্বিতীয় বছরে একদিন আমি এডসেন্স একাউন্ট খুলে অবাক, সেদিন একদিনে আয় হয়েছে ৪২ ডলার! কেন? খুঁজে দেখি যে আমার ওই হাবিজাবি জিনিসের ব্লগে এক দিনে গুগল ১ লাখ ৮২ হাজার পাঠক পাঠিয়ে দিয়েছে। অথচ তখন আমি SEO জানতাম না, আমি adsense optimization জানতাম না (এটা ২০০২ সালের ঘটনা বলছি)। লেখার কাছাকাছি কিম্বা লেখার মধ্যে কোথাও বিজ্ঞাপন ছিলোনা। তবুও একদিনে ৪২ ডলার আয় হয়েছে আমার অজানা অচেনা ব্লগে। সেদিনের এই ঘটনা ছিল আমার মোর ঘুড়িয়ে দেওয়ার দিন, এর পরেই আমি উঠেপড়ে লেগেছিলাম এডসেন্সের বিষয়ে আরো জানতে এবং আমার উদ্দেশ্য ছিল বেশি ভিজিটার, বেশী আয় নয়। ফলাফল স্বরূপ আজ আমার অনেক ব্লগ, কিন্তু আমার চেনাজানা কেউ আমার সব ব্লগের লিঙ্ক জানেই না। কারন, প্রচার আমি করিনা। অনেকে বলতে পারেন এটা বাড়াবাড়ি, হল নাহয় তাইই। কিন্তু এটা আমার একটা ওপেন সিক্রেট মতো, ইন্টারনেটেই আছে, সবাই দেখতে পাবে, কিন্তু কেউ জানবেনা আমার ব্লগ নাকি অন্য কারো। আমার বিভিন্ন ব্লগ, বিভিন্ন ছদ্মনামে আছে। আপনারাও যদি এই পদ্ধতিতে চলেন, তাতে ভালোই হবে শেষে। একাউন্ট ব্যান হওয়ার কোনো সম্ভাবনাই থাকেনা। (আমি এমনও শুনেছি বন্ধুর ক্ষতি করার জন্য অন্যেরা ইচ্ছাকৃতভাবে ব্লগে গিয়ে শ’য়ে শ’য়ে ক্লিক করেছে এবং তারপরেই একাউন্ট ব্যান)
আরেকটি বিষয়েও কথা হয়েছে, অনেকেই নাকি নিজের ব্লগের বিজ্ঞাপনে ক্লিক করেছেন। দেখুন, এটা বেআইনি হলেও যারা এই পথে যেতে চান তারা এটাও করতে পারেন, তবে ঘুরপথে যেতে হবে। কিন্তু যেহেতু বেআইনি তাই আমি লিখতে পারছিনা কিভাবে এটা করা যাবে। অনেক সহজ সরল পথ আছে এবং গুগল জীবনেও তা ধরতে পারবেনা। পথ আমি বলে দিতে পারি, তবে, এইসব না করাই ভালো। অভ্যাসে পরিনত হলে পরে সমস্যা এড়াতে পারবেন না।
ব্লগ একটি ভালোলাগার জিনিস হিসেবে রাখুন, ব্লগিং একটি ভালোলাগার অনুভূতি হিসেবেই পাবেন। বাকিটা পরম করুনাময়ের উপরেই ছেড়ে দিন না? তিনি আছেন এবং আমাদের প্রত্যেকের জন্যই তিনি কিছু না কিছু করবেন। আমি অত্যন্ত সাধারন কিছু কথা লিখলাম, কিন্তু নিজের এডসেন্স অভিজ্ঞতা এইগুলি। ফল পেয়েছি খুব ভালো, এবং আমি শান্তিতেই আছি, প্রতিমাসেই চেক পাই। এক্সপার্টদের মতো দুই/তিন হাজার ডলারের চেক পাইনা যদিও, কিন্তু যা পাই তা দিয়ে বেশ ফূর্তি করতে পারি আমি। আমি মজা করে এটাকে বলি আমার ফূর্তি ফান্ড। আমার একটি চাকরী আছে, তাই এডসেন্স আমার বোনাস/বাড়তি আয়। এই টাকা আমি জমাইনা, আমি খরচ করে ফেলি। এবং সবচেয়ে বড় কথা, নিয়মিত আমি এই টাকার নির্দিষ্ট একটি অংশ প্রয়োজনী মানুষদের দান করি। কিছু পেলে কিছু দিয়েও দিন, কারন এই পৃথিবীতে অনেকেই আছেন যারা কিছুই পাননি। নিয়ম মেনে সৎ পথে চললে এডসেন্সের টাকা আসবেই আসবে, যাই আসুক, অল্পতেই খুশী থাকতে চেষ্টা করুন। সাফল্যের এটাও আরেকটা প্রধান দিকনির্দেশনা। টাকা টাকা করে দিকভ্রষ্ট হয়ে যাবেন না, তাতে এডসেন্সে সাফল্য আসার বদলে দূরে চলে যাবে।
ওয়েব NOYDIR এবং NOODP মেটা ট্যাগ কি এবং কেন
অনেকদিন থেকেই ব্লগিং করছেন, SEO’র বেশ কিছু জিনিস শিখেছেন। এবারে চলুন সামান্য এগিয়ে যাই আমরা। রোবট মেটা ট্যাগ সম্পর্কে আগেই জানেন, এখানে আমরা index/noindex, follow/nofollow, এবং noarchive ট্যাগ ব্যবহার করি। আজকে আরও দুটি বাড়তি ট্যাগ নিয়ে আলোচনা। প্রথমেই জানবো যে NOODP কি জিনিস। ODP হচ্ছে DMOZ ওপেন ডিরেক্টরি প্রজেক্ট। অনেকেই তাদের ওয়েবসাইটে কিম্বা ব্লগে description ট্যাগ ব্যবহার করেনা। এমনকি, গুগলের ব্লগারে এই ট্যাগ নেই। ব্লগার ব্লগে এই ট্যাগ চাইলে নিজেই বসিয়ে নিতে হয়। যখন যখন এই description ট্যাগ রোবট পায়না, তখন কিকরে সাইটের নির্দিষ্ট একটি পাতার বিবরণ ও শিরোনাম গুগল পাবে? এর জন্য রোবট ব্যবহার করে ওপেন ডিরেক্টরি প্রজেক্ট DMOZ থেকে নেওয়া তথ্য। ওয়েবমাস্টার/ব্লগার যখন নিজে সাইটের বিবরণ দেননা, তখন বাধ্য হয়েই রোবট DMOZ থেকে নিয়ে সার্চ ইঞ্জিনে তালিকাভুক্ত করে। সবক্ষেত্রে নয় যদিও। আবার, অনেক ক্ষেত্রে এমনও হয় যে সংশ্লিষ্ট তথ্যাদি যদি আমরাই ভুল দিই কিম্বা যেমনটি হওয়া উচিত তেমন না দিই, তখনও গুগল সেই পাতায় লেখা তথ্যের ভিত্তিতে ওপেন ডিরেক্টরি প্রজেক্ট থেকে নিতে চেষ্টা করবে যতোখানি তথ্য পাওয়া যায়।
যদি আমরা নিশ্চিত থাকি যে আমরা যে তথ্য আমাদের পাতায় লিখছি, এবং যেসব তথ্য রোবট ও টাইটেল ট্যাগে লিখছি সেইসব যথার্থই লিখছি, তাহলে আমরা ইচ্ছে করলে গুগল রোবটকে মানা করে দিতে পারি যেন DMOZ থেকে কোনো তথ্য নিয়ে আমাদের সার্চ ইন্ডেক্স রেজাল্টে না দেয়। মানা করে দেওয়ার উদ্দেশ্যেই এই NOODP লেখা হয় রোবট মেটা ট্যাগের মধ্যে। ইয়াহু রোবট আবার DMOZ থেকে তথ্য নেয়না, সে নিজস্ব ইয়াহু ডিরেক্টরি থেকেই নেয়। ইয়াহু রোবটকে মানা করার জন্য লেখা হয় NOYDIR। আমরা এইভাবে লিখতে পারি -
আলাদা আলাদা ভাবেও লেখা যায় যেমন গুগল রোবটের ক্ষেত্রে -
যদি আমরা নিশ্চিত থাকি যে আমরা যে তথ্য আমাদের পাতায় লিখছি, এবং যেসব তথ্য রোবট ও টাইটেল ট্যাগে লিখছি সেইসব যথার্থই লিখছি, তাহলে আমরা ইচ্ছে করলে গুগল রোবটকে মানা করে দিতে পারি যেন DMOZ থেকে কোনো তথ্য নিয়ে আমাদের সার্চ ইন্ডেক্স রেজাল্টে না দেয়। মানা করে দেওয়ার উদ্দেশ্যেই এই NOODP লেখা হয় রোবট মেটা ট্যাগের মধ্যে। ইয়াহু রোবট আবার DMOZ থেকে তথ্য নেয়না, সে নিজস্ব ইয়াহু ডিরেক্টরি থেকেই নেয়। ইয়াহু রোবটকে মানা করার জন্য লেখা হয় NOYDIR। আমরা এইভাবে লিখতে পারি -
আলাদা আলাদা ভাবেও লেখা যায় যেমন গুগল রোবটের ক্ষেত্রে -
Labels: Bangli, help, online, SEO 0 comments
গুগল এডসেন্স কীওয়ার্ড ধার্য হয়েছে, মূলত এই গুগল এডসেন্স কীওয়ার্ডের উপরে ভিত্তি করেই একটি লেখা লিখতে হবে জিন্নাত উল হাসানের ব্লগের সক্রিয় একটি লিঙ্ক দিয়ে; কিন্তু ব্যাপারটা কি আসলে? শুধুই কি গুগল এডসেন্স নিয়ে নিজের ধ্যানধারনার নমুনা প্রকাশ করতে হবে? না, যারা এতোদিন ধরে জিন্নাত উল হাসানের ব্লগের নিয়মিত পাঠক, যারা অনেক কিছুই শিখতে পেরেছেন তার লেখা পড়ে, তাদেরকে এই গুগল এডসেন্স কীওয়ার্ডের উপরে ভিত্তি করেই লিখতে হবে একটি রিভিউ।
জিন্নাত উল হাসান জানিয়েছেন -
জিন্নাত উল হাসান জানিয়েছেন -
আপনাকে আমার ব্লগের সক্রিয় লিংকসহকারে বাংলায় রিভিউ লিখতে হবে। রিভিউতে এই ব্লগের বৈশিষ্ট্য, ভাল দিক, খারাপ দিক, কি কি দেখতে চান, গুগল এডসেন্স, ইন্টারনেটে আয়, ব্লগিং ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে হবে। রিভিউটির মূল কিওয়ার্ড হবে গুগল এডসেন্স। তারপর রিভিউটি আপনি যেকোনো ব্যক্তিগত কিংবা কমিউনিটি ব্লগে প্রকাশ করতে পারবেন। তারপর ওই পোষ্টটিকে অপটিমাইজেশন করবেন। অপটিমাইজেশনের স্বার্থে আপনি একাধিক পোষ্টও লিখতে পারবেন।
আমি অনেক দেরীতে, মানে আজকে যখন প্রতিযোগিতা শেষের দিন, সেইদিন দুপুরেই এই পোস্ট পড়লাম। আমার হাতে সময় নেই গুগল এডসেন্স’কে কীওয়ার্ড হিসেবে ব্যবহার করে লিখে সার্চ ইঞ্জিনে লেখা ইন্ডেক্স করিয়ে প্রতিযোগিতা শেষের আগে হাসানকে লিঙ্ক পাঠানোর। সত্যিই আর সময় নেই, ভারতীয় সময়ে এখন দুপুর দুটো বাজে। উনি যেখানে আছেন, তাতে হয়তো এতোক্ষণে তিনি প্রতিযোগীদের গুগল এডসেন্স দিয়ে লেখা রিভিউয়ের মূল্যায়ন করতে বসে গিয়েছেন।
আচ্ছা, সত্যিই তো, ব্যাপারটা কেমন হলো? জিন্নাত উল হাসান এমনিতেই পরিচিত নাম, তিনি হঠাৎ করেই তার ব্লগের রিভিউ লিখতে বলছেন গুগল এডসেন্স কীওয়ার্ড দিয়ে? কেন? একজন একাধিক পোস্ট করতে পারবেন, ব্যাক্তিগত কিম্বা কমিউনিটি ব্লগেও লেখা যাবে। সর্বনাশ! হাসানের কি নতুন মার্কেটিং ক্যাম্পেইন শুরু হল নাকি? অনেকেই এমন মনে করলেও আসলে হয়তো তা নাও হতে পারে! এমনিতেই ওনার লিঙ্ক শীর্ষে অবস্থান করে, সুতরাং অন্যদেরকে দিয়ে এইভাবে ব্যাকলিঙ্ক উনি চাইবেন না।
যারাই গুগল এডসেন্স দিয়ে লিখবেন তার ব্লগের সক্রিয় লিঙ্ক দিয়ে তাদের মধ্যে যার লিঙ্ক সার্চ ইঞ্জিনের শীর্ষে থাকবে সেই ব্লগার হবেন বিজয়ী, তিনি পাবেন ডমেইন সাথে হোস্টিং যার মূল্য ২২০০ টাকা! তাহলে আর কি, আপনারা অনেকেই নিশ্চয় টার্গেট নিয়েছেন জেতার? ওঃ, আরেকটা কথা, শুধু গুগল এডসেন্স দিয়ে লিখলেই হবেনা, সেইসাথে আপনার লিঙ্ক google.com.bd সার্চ সার্ভারের রেজাল্ট পাতায় শীর্ষে থাকতে হবে কিন্তু! গুগল এডসেন্স কীওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করলেই দেখবেন জিন্নাত উল হাসানের ব্লগ আছে শীর্ষে, সেই শীর্ষ লিঙ্ককেও পার করতে পারবেন?
আমি সঠিক জানিনা উনি কিভাবে বিচার করবেন গুগল এডসেন্স দিয়ে google.com.bd’তে সার্চ করে, জমা পড়া লিঙ্কগুলির মধ্যে কোনটি শীর্ষে আছে, নাকি একেবারেই ১ নম্বরে যে লিঙ্ক পাওয়া যাবে সেটি। যাই হোক, প্রতিযোগিতার পুরষ্কার বেশ ভাল, আপনারা তাই গুগল এডসেন্স দিয়ে লেখা লিখুন ভাল করে এবং মনে করে লেখার মধ্যে তার ব্লগের সক্রিয় একটি লিঙ্ক দেবেন।
আমি এই লেখাটি আকাশপ্রদীপেই দিলাম, কারন আমার ব্লগার ব্লগটিকে এখনো গুগল নিয়মিত ইন্ডেক্স শুরু করেনি। যদিও আমার এই লেখা প্রতিযোগিতার অংশ নয়, তবে আমি দেখতে চাইছি যে অনেকেই লিখছেন রিভিউ, গুগল এডসেন্স লিখেছেন লেখার মধ্যে, আমি দেখতে চাই আমারও লিঙ্ক শীর্ষস্থান থেকে কতো নিচে থাকে। নিঃসন্দেহেই আমি শীর্ষে থাকবোনা, কারন কমিউনিটি ব্লগে যখন লেখা যাবে, তখন হাই পেজর্যাঙ্ক ব্লগের সাথে আমার ফ্রি ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগ পেরে উঠবেনা। বিশেষ করে গুগল এডসেন্স যখন মূল সূত্র লেখার, ইতিমধ্যেই এই গুগল এডসেন্স কীওয়ার্ড নিয়ে প্রচুর ব্লগার লিখে বসে আছেন হাই পেজর্যাঙ্কের কমিউনিটি ব্লগগুলোতে।
তাই, লেখা শেষ করছি এখানেই, দেখতে চাইছি যে বাংলা ব্লগে গুগল এডসেন্স দিয়ে লেখা লিখে যিনি শীর্ষে থাকবেন, তার থেকে আমি কতো দূরে থাকি।
লেবেলসমূহ:
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজ
দেখে নিন কি কি বিজ্ঞাপন পাচ্ছেন সাইটে, গুগল এডসেন্স প্রিভিউ টুল
আজকে যা নিয়ে লিখবো সেটা নতুন কিছু নয়। তবে এই জিনিসটি অল্প সংখ্যক ব্লগার ব্যবহার করেন কারন অনেকেই এই জিনিসটি সম্বন্ধে ভালোভাবে জানেন না। এটি হচ্ছে গুগল এডসেন্স প্রিভিউ টুল যা দিয়ে আমরা দেখে নিতে পারবো আমাদের ব্লগে কি কি বিজ্ঞাপন দেখা যাবে। আপনারা হয়তো ভাববেন যে এ আর এমন কি, সাইট খুললেই তো দেখা যাবে সেটা! হ্যাঁ, তবে সবসময়ে তা নাও হতে পারে। কারন গুগল প্রধানত একজন ইউজারের আইপি চিহ্নিত করে আঞ্চলিক ভিত্তিতে বিজ্ঞাপন দেখায়। এছাড়াও আরো কিছু বিষয় দেখে তবেই বিজ্ঞাপন দেখানো হয়, তবে প্রধানত আইপি আগে বিচার হয় ইউজার কোন দেশ থেকে পাতাটি দেখছেন।
ধরুন আপনার সাইট যে বিষয়ে, তার প্রধান ইউজার টার্গেট যুক্তরাষ্ট্রে, অথচ আপনি বাংলাদেশ থেকে সেই ব্লগের পাতা খুললে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য টার্গেট করা বিজ্ঞাপনগুলি দেখতে পাবেন না। কি করবেন, এর জন্যও কি প্রক্সি ব্যবহার করে পাতা দেখবেন? কতো দেশের প্রক্সি খুঁজবেন? না, এইসবের একেবারেই প্রয়োজন নেই, এই সুবিধা দিচ্ছে গুগল এডসেন্স প্রিভিউ টুল। ছোট্ট একটি রেজিস্ট্রি ফাইল, double click করে install করলেই ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারে রাইট-ক্লিকে পেয়ে যাবেন এই টুল। এবারে আপনার কাঙ্খিত ব্লগ পাতা খুলুন, পাতার যেকোনো ফাঁকা অংশে রাইট-ক্লিক করুন এবং এই টুল খুলে নিন। নিচের ছবির মতো একটি উইন্ডো খুলবে।
উপরের ছবিতে দেখানো Choose Options ক্লিক করুন, সেখানে সিলেক্ট করবেন Extended Ads List, এবং তার নিচেই দেখুন জিওটার্গেট তালিকা আছে, সেখানে আমি সিলেক্ট করেছি United States (আপনারা আপনাদের সাইটের ইউজার টার্গেট অনুযায়ী সিলেক্ট করবেন) -
এতে করে আমরা পেয়ে গেলাম আমাদের কাঙ্খিত ব্লগ পাতার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইউজার কি কি বিজ্ঞাপন দেখতে পাবেন। এইভাবে অন্যান্য সকল দেশের ইউজাররা কি কি বিজ্ঞাপন দেখবে তাও আপনি যাচাই করে নিতে পারবেন জিওটার্গেট তালিকা থেকে। অনেকেরই মিশ্র বিষয়ের ব্লগ আছে, কিম্বা একটিই বিষয় যা সারা পৃথিবীর সকল ইউজারের জন্য, তারা এই জিওটার্গেট দিয়ে এক এক করে সব দেশের ইউজারের উদ্দেশ্যে দেখানো বিজ্ঞাপনের নমুনা দেখে নিতে পারবেন। আরো বিশদে জানার জন্য গুগলের নিজস্ব লিঙ্ক নিচে দিয়েছি।
এবারে আসছি এই টুলের জরুরী একটি দিকে। মাঝেমধ্যে এমন হয় যে আমাদের সাইটে এমন সব বিজ্ঞাপন আসে যা আমরা চাইনা আমাদের পাঠকরা দেখুক। যেকোনো কারনেই হোক, সেটা অপ্রীতিকর বিজ্ঞাপন হতে পারে, আপনার ব্যাক্তিগত অপছন্দের বিজ্ঞাপন হতে পারে। কারন যাই হোক, যদি একটি নির্দিষ্ট বিজ্ঞাপন আপনি ব্লক করতে চান, তা করতে পারবেন। নিচের ছবিতে দেখে নিন, কিভাবে করা সম্ভব।
ধরুন আমি প্রথম বিজ্ঞাপনটিই দেখাতে চাইছিনা। পাশের checkbox’এ ক্লিক করে তার ঠিক উপরে Show Selected URLs লিঙ্কে ক্লিক করলাম। তাতে আরেকটি তথ্য পেলাম যে ওই বিজ্ঞাপনের টার্গেট লিঙ্ক কি, সেটিকে আমি কপি করে নিচ্ছি। এবারে চলুন গুগল এডসেন্স একাউন্টে, সেখানে এডসেন্স সেটআপ লিঙ্কে ক্লিক করে তারপরে Competitive Ad Filter ট্যাবে আসুন। সেখানে দেখবেন AdSense for Content filters। সেখানে লেখা আছে You can block an ad by entering either its display URL or destination URL: তার নিচের বাক্সে পেস্ট করে দিন কপি করে আনা ওই বিজ্ঞাপনের লিঙ্ক। তার পর থেকে ওই বিজ্ঞাপনটি আর প্রদর্শিত হবেনা আপনার ব্লগে। ওখানে এটাও লেখা আছে Please do not click on your own ads to determine the destination URL, as this is a violation of our program policies, সুতরাং কেউ নিজের ব্লগের বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে টার্গেট URL জানতে চেষ্টা করবেন না।
Posted by freeimage24 at 8:49 AM অনেক এডসেন্স পাবলিশার জানিয়েছেন যে তাদের একাউন্টে বাড়তি কিছু আয় হচ্ছে যার উৎস তারা জানতে পারছেন না। কেউ কেউ জানিয়েছেন যে তাদের পুরোনো এবং বন্ধ করে দেওয়া ব্লগের উৎস থেকে আজও তারা ক্লিক পাচ্ছেন এবং কিছু আয় হচ্ছে। আর, বেশ কিছু এডসেন্স পাবলিশার জানেন না তারা বেআইনি কিছু না করাতেও তাদের একাউন্ট কেন ব্যান হয়েছে। এই সব প্রশ্নের উত্তরে গুগল জানাচ্ছে একটিই উত্তর, নিজের একাউন্ট নিজেকেই সুরক্ষিত রাখতে হবে।ধরুন আপনার সাইট যে বিষয়ে, তার প্রধান ইউজার টার্গেট যুক্তরাষ্ট্রে, অথচ আপনি বাংলাদেশ থেকে সেই ব্লগের পাতা খুললে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য টার্গেট করা বিজ্ঞাপনগুলি দেখতে পাবেন না। কি করবেন, এর জন্যও কি প্রক্সি ব্যবহার করে পাতা দেখবেন? কতো দেশের প্রক্সি খুঁজবেন? না, এইসবের একেবারেই প্রয়োজন নেই, এই সুবিধা দিচ্ছে গুগল এডসেন্স প্রিভিউ টুল। ছোট্ট একটি রেজিস্ট্রি ফাইল, double click করে install করলেই ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারে রাইট-ক্লিকে পেয়ে যাবেন এই টুল। এবারে আপনার কাঙ্খিত ব্লগ পাতা খুলুন, পাতার যেকোনো ফাঁকা অংশে রাইট-ক্লিক করুন এবং এই টুল খুলে নিন। নিচের ছবির মতো একটি উইন্ডো খুলবে।
উপরের ছবিতে দেখানো Choose Options ক্লিক করুন, সেখানে সিলেক্ট করবেন Extended Ads List, এবং তার নিচেই দেখুন জিওটার্গেট তালিকা আছে, সেখানে আমি সিলেক্ট করেছি United States (আপনারা আপনাদের সাইটের ইউজার টার্গেট অনুযায়ী সিলেক্ট করবেন) -
এতে করে আমরা পেয়ে গেলাম আমাদের কাঙ্খিত ব্লগ পাতার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইউজার কি কি বিজ্ঞাপন দেখতে পাবেন। এইভাবে অন্যান্য সকল দেশের ইউজাররা কি কি বিজ্ঞাপন দেখবে তাও আপনি যাচাই করে নিতে পারবেন জিওটার্গেট তালিকা থেকে। অনেকেরই মিশ্র বিষয়ের ব্লগ আছে, কিম্বা একটিই বিষয় যা সারা পৃথিবীর সকল ইউজারের জন্য, তারা এই জিওটার্গেট দিয়ে এক এক করে সব দেশের ইউজারের উদ্দেশ্যে দেখানো বিজ্ঞাপনের নমুনা দেখে নিতে পারবেন। আরো বিশদে জানার জন্য গুগলের নিজস্ব লিঙ্ক নিচে দিয়েছি।
এবারে আসছি এই টুলের জরুরী একটি দিকে। মাঝেমধ্যে এমন হয় যে আমাদের সাইটে এমন সব বিজ্ঞাপন আসে যা আমরা চাইনা আমাদের পাঠকরা দেখুক। যেকোনো কারনেই হোক, সেটা অপ্রীতিকর বিজ্ঞাপন হতে পারে, আপনার ব্যাক্তিগত অপছন্দের বিজ্ঞাপন হতে পারে। কারন যাই হোক, যদি একটি নির্দিষ্ট বিজ্ঞাপন আপনি ব্লক করতে চান, তা করতে পারবেন। নিচের ছবিতে দেখে নিন, কিভাবে করা সম্ভব।
ধরুন আমি প্রথম বিজ্ঞাপনটিই দেখাতে চাইছিনা। পাশের checkbox’এ ক্লিক করে তার ঠিক উপরে Show Selected URLs লিঙ্কে ক্লিক করলাম। তাতে আরেকটি তথ্য পেলাম যে ওই বিজ্ঞাপনের টার্গেট লিঙ্ক কি, সেটিকে আমি কপি করে নিচ্ছি। এবারে চলুন গুগল এডসেন্স একাউন্টে, সেখানে এডসেন্স সেটআপ লিঙ্কে ক্লিক করে তারপরে Competitive Ad Filter ট্যাবে আসুন। সেখানে দেখবেন AdSense for Content filters। সেখানে লেখা আছে You can block an ad by entering either its display URL or destination URL: তার নিচের বাক্সে পেস্ট করে দিন কপি করে আনা ওই বিজ্ঞাপনের লিঙ্ক। তার পর থেকে ওই বিজ্ঞাপনটি আর প্রদর্শিত হবেনা আপনার ব্লগে। ওখানে এটাও লেখা আছে Please do not click on your own ads to determine the destination URL, as this is a violation of our program policies, সুতরাং কেউ নিজের ব্লগের বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে টার্গেট URL জানতে চেষ্টা করবেন না।
গুগল এডসেন্স প্রিভিউ টুল ইনস্টল পাতা – লিঙ্ক - (আনইনস্টল করার পদ্ধতিও একই পাতায় আছে)। এই এডসেন্স টুল সম্বন্ধে বিশদে জানতে গুগলের নিজস্ব বিবরণ এই পাতায় পাবেন – লিঙ্ক
যারা এই বিষয়ে ইতিমধ্যেই জানেন, তারাও মন্তব্যে আরো কিছু আলোকপাত করতে পারেন এবং অন্যদের জানাতে পারেন।
সম্প্রতি গুগল এই ব্যাপারে জানিয়েছে আমাদের যাতে অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতির সামনে পড়তে নাহয় যে আমরা নিজেরাই নিয়ন্ত্রণ করতে পারি কোন কোন সাইটে আমাদের কোড ব্যবহার হতে পারবে – Adsense setup > Allowed sites – এই নামে একটি লিঙ্ক পাবেন একাউন্টে, এখানেই উল্লেখ করে দিন আপনার নিজের ব্লগ/সাইটের পরিপূর্ণ তালিকা।
এই সুবিধা ব্যবহারের আগে অল্প কিছু জিনিস জেনে নিন। আপনি নিজেই একটি ব্লগ বন্ধ করে দিয়ে নতুন ব্লগ খুললে সেই নতুন ব্লগের লিঙ্ক উপরে বলা তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে ভুলবেন না যেন! নইলে নিজেরই ব্লগে বিজ্ঞাপন দেখাবেনা, এবং আপনি হয়তো ভাবতে বসবেন কেন এমন হচ্ছে। সুতরাং, মনে করে এই তালিকা সব সময়েই আপডেট করে রাখবেন।
নিজের এডসেন্স একাউন্টকে সুরক্ষিত রাখুন।
লেবেলসমূহ:
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজ
এডসেন্স একাউন্ট ব্যান হলে তার জন্য আপিল করার পদ্ধতি 02
সাধারনত একাউন্ট বাতিল হয়ে গেলে অনেকেরই একটা ক্ষোভ থাকে যে অন্যায় ভাবে তার একাউন্ট বাতিল করা হয়েছে। যেহেতু এটি একটি অটোমেটেড সার্ভিস তাই ভুল হওয়া অস্বাভাবিক নয়। তাই অনেকেই চায় একাউন্ট বাতিল হলে তা অন্তত আরেকবার Reveiw করার সুযোগ পেতে। তাই এডসেন্সেও এটির জন্য আপিল করার পদ্ধতি রয়েছে।
যদি আপনার একাউন্ট বাতিল হবার পর আপনার মনে হয় অন্যায় ভাবে তা বাতিল করা হয়েছে তাহলে আপনি এই লিংকে ক্লিক করে নিম্নের ফরম এর মত যে ফরমটি পাবেন তার মাধ্যমেই আপিল করতে পারবেন এবার সঠিক ভাবে পূরন করে তা সাবমিট করুন।
যদি বিনা কারনে ভুলবশত আপনার একাউন্ট বাতিল হয়ে থাকে তবে তা চালু হওয়র সম্ভাবনা আছে। আর একাউন্ট বাতিল হবার আগে পেজ ইম্প্রেশন বা সিটিআর দেখে আপনার যদি মনে হয় আপনার একাউন্ট বাতিল হওয়ার সুযোগ আছে তাহলে আপনি সাপোর্ট সেন্টারে গিয়ে আগেই তা জানাতে পারেন তাতে ইনভ্যালিড ক্লিক হলেও একাউন্ট বন্ধ হবার ঝুঁকি কমবে।
যদি আপনার একাউন্ট বাতিল হবার পর আপনার মনে হয় অন্যায় ভাবে তা বাতিল করা হয়েছে তাহলে আপনি এই লিংকে ক্লিক করে নিম্নের ফরম এর মত যে ফরমটি পাবেন তার মাধ্যমেই আপিল করতে পারবেন এবার সঠিক ভাবে পূরন করে তা সাবমিট করুন।
যদি বিনা কারনে ভুলবশত আপনার একাউন্ট বাতিল হয়ে থাকে তবে তা চালু হওয়র সম্ভাবনা আছে। আর একাউন্ট বাতিল হবার আগে পেজ ইম্প্রেশন বা সিটিআর দেখে আপনার যদি মনে হয় আপনার একাউন্ট বাতিল হওয়ার সুযোগ আছে তাহলে আপনি সাপোর্ট সেন্টারে গিয়ে আগেই তা জানাতে পারেন তাতে ইনভ্যালিড ক্লিক হলেও একাউন্ট বন্ধ হবার ঝুঁকি কমবে।
Labels: Adsense, earn, Google, online 0 comments
Posted by freeimage24 at 8:58 AM গত কিছুদিন ধরে কয়েক জনের লেখায় দেখলাম তারা গুগল এডসেন্স পিন চিঠি পাচ্ছেনা। এজন্য তাদের একাউন্ট বন্ধ হওয়ার উপক্রম। তাই যারা এই ব্যাপারটি জানেননা তাদের জন্য এর সমাধানের উপায় বলার জন্য আমার এই টিউন করা। সাথে ট্যাক্স ইনফরমেশন সাবমিটের নিয়ম নিয়েও।
এডসেন্স পিন সমস্যার সমাধান
যদি পরপর তিনটি গুগল এডসেন্স পিন চিঠি আপনার ঠিকানায় ঠিকভাবে না পৌছে তাহলে এডসেন্স এর সাপোর্ট সেন্টারে লগ ইন করে রিসিভিং পেমেন্ট তারপর পিন অপশনে গিয়ে Continue করুন। তবে তৃতীয় পিন চিঠি পাবার সময় অতিক্রম করলে এডসেন্স একাউন্টের পিন অপশনেই এই লিংকটি চলে আসে এখন।এরপর নিচর ফরমের মত যে ফরমটি আসবে সেটি পূরণ করুন।
সার্চ ইঞ্জিন, পেজ রেংক, এসইও ও এডসেন্স বিষয়ক টিপস – Part 2
গুগলের ওয়েবমাষ্টার টুল
প্রথমেই বলছি ওয়েব মাষ্টার এর ব্যাবহার সম্বন্ধে। এ জন্য এখানে ক্লিক করুন।
এরপর আপনার জিমেইল একাউন্ট দিয়ে সাইন ইন করুন। তারপর নিচের মত যে পেজটি আসবে তাতে আপনার সাইটের এ্যাড্রেস লিখে এড করুন।
এরপর আপনার জিমেইল একাউন্ট দিয়ে সাইন ইন করুন। তারপর নিচের মত যে পেজটি আসবে তাতে আপনার সাইটের এ্যাড্রেস লিখে এড করুন।
গুগলের এডইউআরএল সার্ভিস
এবার বলছি এড ইউআরএল সার্ভিস সম্বন্ধে। এজন্য এই লিংকে যান। ।
তারপর নিচের মত যে পেজটি আসবে তাতে আপনার সাইটের এ্যাড্রেস লিখুন, কমেন্ট দিন এবং ভেরিফিকেশন কোড টাইপ করে এড করুন।আর আমার মনে হয় এ পযর্ন্ত দেয়া টিপস গুলো মেনে চললে হয়ত খুব শীঘ্রই আপনার একাউন্টেও দেখতে পাবেন এমন দৃশ্য।
সার্চ ইঞ্জিন রেংক, এসইও ও এডসেন্স বিষয়ক টিপস - part 1
এই পোষ্টটিতে সার্চ ইঞ্জিন, পেজ রেংক, SEO, এডসেন্স বিষয়ক কিছু টিপস দেব। তাহলে শুরু করা যাক।
* বিভিন্ন সাইটে আপনার ব্যাক লিংক দিন যা পেজ রেংক এর জন্য গুরুত্ব পূর্ন।
* পেজ এর ব্যাকগ্রাউন্ড ও এ্যাড এর ব্যাকগ্রাউন্ড ও বর্ডার এর রং একই রাখুন।
* লেখার মাঝে নিরাপদ দূরত্বে ও নেভিগেশন বার এর নিচে রং মিলিয়ে লিংক ইউনিট এর এড ব্যাবহার করুন।
* অপেক্ষাকৃত সহজ বানানের মনে রাখা যায় এমন ডোমেইন ব্যাবহার করুন।
* অবশ্যই সব জায়গায় পজেটিভ এ্যাপ্রোচ নিয়ে কমেন্ট করুন।
* বিভিন্ন গ্রুপ ও কমু্নিটি তৈরীর মাধ্যমে Social network তৈরী করুন।
* বিভিন্ন ব্লগে জনপ্রিয় বিষয়ে আর্টিকেল লিখুন।
* দেশ বিদশী বিভিন্ন সাইটে ও ব্লগে কমেন্ট করুন এবং সেখানে আইডি হিসেবে আপনার ডোমেইনটি ব্যাবহার করুন।
* প্রতিটি পোষ্ট এর জন্য আলাদা টাইটেল, মেটা কী ওয়ার্ড ও মেটা ডিসক্রীপশন ব্যাবহার করুন।
* Frame এবং Iframe যথাসম্ভব বর্জন করুন। কারন Frame এবং Iframe ব্যাবহার এডসেন্সের নীতি বিরোধী।
* উন্নত, জনপ্রিয় ও বিরল কনটেন্ট ব্যাবহার করুন।
* প্রতি পাতার কিছু কী ওয়ার্ডে ট্যাগ ব্যাহার করুন।
* লিংক ও সাবডোমেইন গুলোকে পরিচ্ছন্ন, ছোট ও স্পষ্ট রাখুন।
* পেজ ভিউয়ার রা যেন সহজেই তার প্রত্যাশিত বস্তুটি খুজে পায় এমনভাবে ডিজাইন করুন।
* ইআরএল দিয়ে ভিডিও শেয়ার করুন।
* গ্রাফিক্স, ফ্লাশ, মুভি ক্লিপ, সাউন্ড, পপ আপ এসবের কোন মূল্য সার্চ ইঞ্জিনে নেই তা এগুলোও যথাসম্ভব বর্জন করুন।
* ছবির জন্য কী ওয়ার্ড বান্ধব নাম ব্যাবহার করুন।
* কী ওয়ার্ড গুলো জনপ্রিয় হয় সেদিকে খেয়াল করুন।
* প্রতিটি ছবিরজন্য আলাদা Alt ট্যাগ ব্যাবহার করুন।
* প্রতিটি লেখার জন্য আলাদা ট্যাগ ও কীওয়ার্ড ব্যাবহার করুন।
* Deep link ও Non Anchor text ব্যাহার করুন।
* খুব বড় নয় আবার খুব ছোটও নয় কিন্তু কীওয়ার্ড ও SEO বান্ধব সহজ বানানের এমন ডোমেইন ব্যাবহার করুন।
* সম্ভব হলে নিজস্ব ডোমেইন ব্যাবহার করুন।
* RSS Feed ব্যাবহার করুন।
* HTML কে পরিচ্ছন্ন রাখুন।
* Sitemap ব্যাবহার করুন। এখানে আপনার সাইটের সাইটম্যাপ সাবমিট করুন।
* Java ও CSS এর জন্য আলাদা ফাইল ব্যাবহার করুন।
* লিংকগুলোকে যথাসম্ভব স্পষ্ট রাখুন।
* গুগল এর ওয়েমাষ্টার, এড ইউআরএল ও এনালাইটিক সার্ভিস ব্যাবহার করতে পারেন ভিজিটর বাড়ানোর জন্য।
* পপুলার কী ওয়ার্ড ব্যাবহার করুন লেখায়। এবং আপনার লেখার 7-10% জুড়ে আপনার টার্গেটকৃত কীওয়ার্ডটি দিন।
* আর লেখার সময় লেখা গুলো এমন ভাবে লিখুন যেন তা সার্চ ইঞ্জিন ও কীওয়ার্ড বান্ধব হয়। যেমন আপনি আপনি হয়ত লিখবেন Song কিন্তু যারা সার্চ করবে তারা লিখবে latest song download free অথবা free song download তাই যেভাবে সার্চ হবার সম্ভাবনা থাকবে বা ঐ অপশনটির জন্য যে কী ওয়ার্ড আছে তা ব্যাবহার করুন।
* নিয়মিত পেজ আপডেট করুন প্রতিদিন কমপক্ষে নতুন একটি পেজ তৈরী করুন।
* সম্ভব হলে নিজস্ব ডোমেইন ব্যাবহার করুন।
* ভিউয়ার দের সাথে প্রতারনা থেকে দূরে থাকুন।
* কপি পেষ্ট থেকে বিরত থাকুণ।
* গুগলের সাথে চালাকি করার চেষ্টা করবেন না।
* জনপ্রিয় মিডিয়া সমূহে আপনার সাইটের বি্ঞ্জাপন নিয়মিত দিন।
* ভিউয়ার রা যেন আবার আসে সে জন্য সাইটে তাদের আকর্ষন করার জন্য কোন ইলিমেন্ট রাখুন।
* সাইটে বিভিন্ন জরিপ, প্রতিযোগীতা, পুল এসবের নিয়মিত আয়োজন রাখুন।
* বিভিন্ন সাইটে আপনার ব্যাক লিংক দিন যা পেজ রেংক এর জন্য গুরুত্ব পূর্ন।
* পেজ এর ব্যাকগ্রাউন্ড ও এ্যাড এর ব্যাকগ্রাউন্ড ও বর্ডার এর রং একই রাখুন।
* লেখার মাঝে নিরাপদ দূরত্বে ও নেভিগেশন বার এর নিচে রং মিলিয়ে লিংক ইউনিট এর এড ব্যাবহার করুন।
* অপেক্ষাকৃত সহজ বানানের মনে রাখা যায় এমন ডোমেইন ব্যাবহার করুন।
* অবশ্যই সব জায়গায় পজেটিভ এ্যাপ্রোচ নিয়ে কমেন্ট করুন।
* বিভিন্ন গ্রুপ ও কমু্নিটি তৈরীর মাধ্যমে Social network তৈরী করুন।
* বিভিন্ন ব্লগে জনপ্রিয় বিষয়ে আর্টিকেল লিখুন।
* দেশ বিদশী বিভিন্ন সাইটে ও ব্লগে কমেন্ট করুন এবং সেখানে আইডি হিসেবে আপনার ডোমেইনটি ব্যাবহার করুন।
* প্রতিটি পোষ্ট এর জন্য আলাদা টাইটেল, মেটা কী ওয়ার্ড ও মেটা ডিসক্রীপশন ব্যাবহার করুন।
* Frame এবং Iframe যথাসম্ভব বর্জন করুন। কারন Frame এবং Iframe ব্যাবহার এডসেন্সের নীতি বিরোধী।
* উন্নত, জনপ্রিয় ও বিরল কনটেন্ট ব্যাবহার করুন।
* প্রতি পাতার কিছু কী ওয়ার্ডে ট্যাগ ব্যাহার করুন।
* লিংক ও সাবডোমেইন গুলোকে পরিচ্ছন্ন, ছোট ও স্পষ্ট রাখুন।
* পেজ ভিউয়ার রা যেন সহজেই তার প্রত্যাশিত বস্তুটি খুজে পায় এমনভাবে ডিজাইন করুন।
* ইআরএল দিয়ে ভিডিও শেয়ার করুন।
* গ্রাফিক্স, ফ্লাশ, মুভি ক্লিপ, সাউন্ড, পপ আপ এসবের কোন মূল্য সার্চ ইঞ্জিনে নেই তা এগুলোও যথাসম্ভব বর্জন করুন।
* ছবির জন্য কী ওয়ার্ড বান্ধব নাম ব্যাবহার করুন।
* কী ওয়ার্ড গুলো জনপ্রিয় হয় সেদিকে খেয়াল করুন।
* প্রতিটি ছবিরজন্য আলাদা Alt ট্যাগ ব্যাবহার করুন।
* প্রতিটি লেখার জন্য আলাদা ট্যাগ ও কীওয়ার্ড ব্যাবহার করুন।
* Deep link ও Non Anchor text ব্যাহার করুন।
* খুব বড় নয় আবার খুব ছোটও নয় কিন্তু কীওয়ার্ড ও SEO বান্ধব সহজ বানানের এমন ডোমেইন ব্যাবহার করুন।
* সম্ভব হলে নিজস্ব ডোমেইন ব্যাবহার করুন।
* RSS Feed ব্যাবহার করুন।
* HTML কে পরিচ্ছন্ন রাখুন।
* Sitemap ব্যাবহার করুন। এখানে আপনার সাইটের সাইটম্যাপ সাবমিট করুন।
* Java ও CSS এর জন্য আলাদা ফাইল ব্যাবহার করুন।
* লিংকগুলোকে যথাসম্ভব স্পষ্ট রাখুন।
* গুগল এর ওয়েমাষ্টার, এড ইউআরএল ও এনালাইটিক সার্ভিস ব্যাবহার করতে পারেন ভিজিটর বাড়ানোর জন্য।
* পপুলার কী ওয়ার্ড ব্যাবহার করুন লেখায়। এবং আপনার লেখার 7-10% জুড়ে আপনার টার্গেটকৃত কীওয়ার্ডটি দিন।
* আর লেখার সময় লেখা গুলো এমন ভাবে লিখুন যেন তা সার্চ ইঞ্জিন ও কীওয়ার্ড বান্ধব হয়। যেমন আপনি আপনি হয়ত লিখবেন Song কিন্তু যারা সার্চ করবে তারা লিখবে latest song download free অথবা free song download তাই যেভাবে সার্চ হবার সম্ভাবনা থাকবে বা ঐ অপশনটির জন্য যে কী ওয়ার্ড আছে তা ব্যাবহার করুন।
* নিয়মিত পেজ আপডেট করুন প্রতিদিন কমপক্ষে নতুন একটি পেজ তৈরী করুন।
* সম্ভব হলে নিজস্ব ডোমেইন ব্যাবহার করুন।
* ভিউয়ার দের সাথে প্রতারনা থেকে দূরে থাকুন।
* কপি পেষ্ট থেকে বিরত থাকুণ।
* গুগলের সাথে চালাকি করার চেষ্টা করবেন না।
* জনপ্রিয় মিডিয়া সমূহে আপনার সাইটের বি্ঞ্জাপন নিয়মিত দিন।
* ভিউয়ার রা যেন আবার আসে সে জন্য সাইটে তাদের আকর্ষন করার জন্য কোন ইলিমেন্ট রাখুন।
* সাইটে বিভিন্ন জরিপ, প্রতিযোগীতা, পুল এসবের নিয়মিত আয়োজন রাখুন।
নিজের ডোমেইনে ইমেইল এ্যাড্রেস তৈরী করুন নিজস্ব হোস্টিং ছাড়াই
নিজের ডোমেইনে তৈরী করুন ইমেইল এ্যাড্রেস। শুধু নিজেই কেন সেসব ইমেইল এ্যাড্রেস দিতে পারেন দিতে পারেন বন্ধুদেরও। আরেকটু ভেঙে বলি ধরুন আমার ডোমেইন www.myweb.com এখন আমার মেইল এ্যাড্রেসটি যদি হয় sakil@myweb.com তাহলে কেমন হয়? ঠিক এটাই খুব সহজে কিভাবে করা যায় সেটাই বলছি। এজন্য প্রথমেই এখানে ক্লিক করুন এবং এখান থেকে Standard Edition এ ক্লিক করুন।
এরপর যে পেজটি আসবে তা থেকে Get Started এ ক্লিক করুন।
এবার যে পেজটি আসবে তাতে আপনার ডোমেইন লেখার জায়গাটিতে ডোমেইন লিখুন আর Admin অপশনটি সিলেক্ট করে Get Started এ ক্লিক করুন।
এবার আসা ফরমটি পূরন করে Continue করুন।
এবার এই পেজটিতে Admin এর জন্য ইমেইল একাউন্ট আই.ডি. এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে I Accept continue with set up এ ক্লিক করুন।
এই পেজটিতে Verify Domain ownership এ ক্লিক করুন।
এই পেজে দুটি অপশন আসবে যার মধ্যে যার মধ্যে Upload an HTML File অপশনটি নির্বাচন করা সুবিধা জনক তাই এ অপশনটি নির্বাচন করে আপনার সাইটের মেইন পেজের সাব ডোমেইন হিসেবে googlehostedservice.html নামে একটি ফাইল আপলোড করুন আর পেজটিতে এখানে পাওয়া ভেরিফাই কোডটি রাখুন। এবার Verify বাটনে ক্লিক করুন।
এবার আবার Dashboard এ গিয়ে Active email ক্লিক করুন।
এখান থেকে MX Record গুলো সংগ্রহ করুন(এই কাজটি ডিএনএস বিহীন ফ্রি ডোমেইনে সাধারনত করা যায় না, তাই ডিএনএস বিহীন ফ্রি ডোমেইনের জন্য করা মেইল একাউন্ট থেকে শুধু ইমেইল যাবে কিন্তু আসবে না)। এবার আপনার ডোমেইনের কন্ট্রোল প্যানেলে যান। তারপর ডিএনএস ট্যাবে ক্লিক করুন এরপর MX Record এ ক্লিক করে সংগ্রহ করা MX Record বসান তারপর আপডেটে ক্লিক করুন।
কিছুক্ষণের মধ্যেই আপনার সাইটের জন্য মেইল সাভির্স চালু হবে। আপনার মেইলে লগ ইন করার লিংকটি আপনার প্রথমিক মেইল একাউন্টে পাঠিয়ে দেবে। ঐ URL গিয়ে এরপর থেকে আপনি এবং আপনার সাইটে যারা মেইল একাউন্ট করবে তারা লগইন করতে পারবেন। তবে কোন ওয়েব টুল ব্যাবহার করে লগইন URL টি ছোট করে নিতে পারেন মনে রাখার সুবিধার্থে।
এরপর যে পেজটি আসবে তা থেকে Get Started এ ক্লিক করুন।
এবার যে পেজটি আসবে তাতে আপনার ডোমেইন লেখার জায়গাটিতে ডোমেইন লিখুন আর Admin অপশনটি সিলেক্ট করে Get Started এ ক্লিক করুন।
এবার আসা ফরমটি পূরন করে Continue করুন।
এবার এই পেজটিতে Admin এর জন্য ইমেইল একাউন্ট আই.ডি. এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে I Accept continue with set up এ ক্লিক করুন।
এই পেজটিতে Verify Domain ownership এ ক্লিক করুন।
এই পেজে দুটি অপশন আসবে যার মধ্যে যার মধ্যে Upload an HTML File অপশনটি নির্বাচন করা সুবিধা জনক তাই এ অপশনটি নির্বাচন করে আপনার সাইটের মেইন পেজের সাব ডোমেইন হিসেবে googlehostedservice.html নামে একটি ফাইল আপলোড করুন আর পেজটিতে এখানে পাওয়া ভেরিফাই কোডটি রাখুন। এবার Verify বাটনে ক্লিক করুন।
এবার আবার Dashboard এ গিয়ে Active email ক্লিক করুন।
এখান থেকে MX Record গুলো সংগ্রহ করুন(এই কাজটি ডিএনএস বিহীন ফ্রি ডোমেইনে সাধারনত করা যায় না, তাই ডিএনএস বিহীন ফ্রি ডোমেইনের জন্য করা মেইল একাউন্ট থেকে শুধু ইমেইল যাবে কিন্তু আসবে না)। এবার আপনার ডোমেইনের কন্ট্রোল প্যানেলে যান। তারপর ডিএনএস ট্যাবে ক্লিক করুন এরপর MX Record এ ক্লিক করে সংগ্রহ করা MX Record বসান তারপর আপডেটে ক্লিক করুন।
কিছুক্ষণের মধ্যেই আপনার সাইটের জন্য মেইল সাভির্স চালু হবে। আপনার মেইলে লগ ইন করার লিংকটি আপনার প্রথমিক মেইল একাউন্টে পাঠিয়ে দেবে। ঐ URL গিয়ে এরপর থেকে আপনি এবং আপনার সাইটে যারা মেইল একাউন্ট করবে তারা লগইন করতে পারবেন। তবে কোন ওয়েব টুল ব্যাবহার করে লগইন URL টি ছোট করে নিতে পারেন মনে রাখার সুবিধার্থে।
সার্চ ইঞ্জিনে যেভাবে সাবমিট করবেন আপনার সাইট
গুগল
তবে সার্চ ইঞ্জিনে ইনডেক্স হলেও তাতে উন্নতি একটা ধারাবাহিক ব্যাপার এখানে ধাপে ধাপে উন্নতি করতে হয়। একদিনেই উন্নতি সম্ভব নয়। তাই নিয়মিত পরিশ্রম করে যেতে হবে।
গুগলে সাইট সাবমিট করতে হলে এখানে ক্লিক করুন। যে পেজটি আসবে তাতে আপনার সাইটের ইউআরএল দিয়ে সাবমিট করুন। ব্যস হয়ে গেল এবার কিছু সময়ের মধ্যেই গুগল আপনার সাইটকে ইনডেক্স করবে।
ইয়াহূ
ইয়াহূতে আপনার সাইট সাবমিট করার জন্য এই লিংকে যান। তারপর সাইট সাবমিটে ক্লিক করুন ছবিতে দেখানো অংশের মত।
এবার যে পেজটি আসবে তা থেকে সাবমিট ইউর সাইট ফ্রিতে ক্লিক করুন।
এবার সাবমিট এ ওয়েবপেজ এ ক্লিক করুন।
এই পেজের ঘরটিতে আপনার সাইটের ইউআরএল টি লিখে সাবমিট ইউআরএল এ ক্লিক করুন।
মাইক্রোসফটের বিং
ঈদানিং কালে সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে বিং এর জনপ্রিয়তা বেশ তুঙ্গে। তাই একেও এড়িয়ে যাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ নয়। বিং এ সাবমিট করতে এখানে ক্লিক করুন। আর আপনার সাইটের ঠিকানা লিখে সাবমিট করুন।তবে সার্চ ইঞ্জিনে ইনডেক্স হলেও তাতে উন্নতি একটা ধারাবাহিক ব্যাপার এখানে ধাপে ধাপে উন্নতি করতে হয়। একদিনেই উন্নতি সম্ভব নয়। তাই নিয়মিত পরিশ্রম করে যেতে হবে।
গুগল এডসেন্স এর পিন চিঠি না পাওয়ার ও এডসেন্স পিন সমস্যার সমাধান
যদি পরপর তিনটি গুগল এডসেন্স পিন চিঠি আপনার ঠিকানায় ঠিকভাবে না পৌছে তাহলে এডসেন্স এর সাপোর্ট সেন্টারে লগ ইন করে রিসিভিং পেমেন্ট তারপর পিন অপশনে গিয়ে Continue করুন। তবে তৃতীয় পিন চিঠি পাবার সময় অতিক্রম করলে এডসেন্স একাউন্টের পিন অপশনেই এই লিংকটি চলে আসে এখন।
এরপর নিচর ফরমের মত যে ফরমটি আসবে সেটি পূরণ করুন।
তারপর আপনার ইমেইলে যে রিপ্লাইটি আসবে তার বিষয় অপরিবর্তিত রেখে আপনার কোন পরিচয়পত্র যেমনঃ জাতীয় পরিচয় পত্র বা ড্রাইভিং লাইসেন্স অর্থাৎ আপনাকে সনাক্ত করা যায় এমন কোন পরিচয়পত্র স্ক্যান করে সংযুক্ত করে পাঠান। কিছুক্সণের মধ্যেই দেখবেন আপনার পিন অপশনটি একটিভ হয়ে গেছে।
এরপর নিচর ফরমের মত যে ফরমটি আসবে সেটি পূরণ করুন।
তারপর আপনার ইমেইলে যে রিপ্লাইটি আসবে তার বিষয় অপরিবর্তিত রেখে আপনার কোন পরিচয়পত্র যেমনঃ জাতীয় পরিচয় পত্র বা ড্রাইভিং লাইসেন্স অর্থাৎ আপনাকে সনাক্ত করা যায় এমন কোন পরিচয়পত্র স্ক্যান করে সংযুক্ত করে পাঠান। কিছুক্সণের মধ্যেই দেখবেন আপনার পিন অপশনটি একটিভ হয়ে গেছে।
কারা কপি করছে আপনার সাইট জেনে নিন ইন্টারনেট থেকে
বর্তমান সময়ে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আয়ের সুযোগ থাকায় আর ফ্রি ব্লগ থাকায় যে সেই সাইট খুলছে হয়ত সে এ সমন্ধে কিছুই জানেনা। সেক্ষত্রে তারা যেটা করে না বুঝে বিভিন্ন জনপ্রিয় সাইট থেকে সরাসরি কপি পেষ্ট করে। কিন্তু এডসেন্স থেকে আয় যে কতটা কঠিন তা তারাই জানেন যারা দীর্ঘিদন থেকে সাইট খুলেছেন এবং তাতে গুগল এড দিয়েছেন তাই যারা এ কাজ করে তাদের মূল উদ্দেশ্য চরিতার্থ না হলেও জনপ্রিয় ওইসব ওয়েবসাইট যেগুলো থেকে কপি করা হয়েছে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হন। যার অন্যতম উদাহরন Bdwebzone এর হাবিবুর ভাই তার সাইটের কপির কারনে ভীষনভাবে ক্ষতিগ্রস্তত তিনি। আর আপনার সাইট যে কপি হচ্ছে এবং কতজন করেছে তা হয়তো আপনি জানতেও পারছেন না খুব তাড়াতাড়ি। এ সমস্যার সমাধান দিতে পারে আপনাকে Copyspace।
এখানে আপনি আপনার সাইটে লিংকটি দিয়ে সার্চ দিলেই রেজাল্টে চলে আসবে কারা কারা আপনার সাইটটি কপি করেছে। আর জানার পরই তাদের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নিতে পারেন আপনি।
এখানে আপনি আপনার সাইটে লিংকটি দিয়ে সার্চ দিলেই রেজাল্টে চলে আসবে কারা কারা আপনার সাইটটি কপি করেছে। আর জানার পরই তাদের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নিতে পারেন আপনি।
গুগল এডসেন্স নিয়ে আমাদের ভূল ধারনা
আমরা সবাই কম-বেশি ইন্টারনেটে টাকা কামাতে আগ্রহী। আর তাই আমাদের প্রথম টার্গেট গুগল এডসেন্স। কোনোমতে একটা ব্লগ কিংবা ওয়েবসাইট খুলে তিন চারটা এ্যাড বসিয়ে টাকার জন্য অপেক্ষা করতে থাকি। কিংবা টাকা কামানোর স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যায়। তারপর এক সময় ভূল পদক্ষেপ নিতে থাকি কিংবা এডসেন্স ছেড়ে অন্য ওয়েবসাইটের পথ ধরি।
গুগল আসলে কি চায়? গুগল কনটেন্ট ভালবাসে। কনটেন্ট বলতে এখানে শুধুমাত্র লেখাকে বুঝাচ্ছি - ছবি, গান, ভিডিও - এসবের কোনোটারই মূল্য নাই গুগলের কাছে। আপনি কখনই গুগল থেকে ভিজিটর পাবেন না যদি না আপনার ওয়েবসাইট উচ্চমানের কনটেন্ট থাকে - নিজের কনটেন্ট লিখুন … কপি পেষ্ট কনটেন্ট দিয়ে চলবে না। বানান ভূল থেকে বিরত থাকুন, অহেতুক keyword ব্যবহার করবেন না ইত্যাদি ইত্যাদি। নিচের কয়েকটি কারনে গুগলের একাউন্ট ব্যান হতে পারে কিংবা পরিশ্রম অনুযায়ী আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
১. শুধুমাত্র সার্চ ইঞ্জিনের জন্য ব্লগ বানালে চলবে না, কারন সার্চ ইঞ্জিন বড়জোর পাঠককে আপনার ওয়েবসাইটে নিয়ে আসবে কিংবা ক্লিক কিন্তু পাঠকই করবে। তাই লেখার সময় পাঠক এবং সার্চ ইঞ্জিন দু’টোকেই মনে রাখুন। পাঠক যাতে পড়ে স্বাচ্ছন্দ্য পায়, তাই পয়েন্ট আকারে, প্রয়োজনে ছবি দিয়ে ব্লগ পোষ্ট করুন।
২. শুধুমাত্র টাকা কামানোর উদ্দেশ্য থেকে ব্লগ বানানো থেকে বিরত থাকুন।
৩. High Paying Keyword Niche টার্গেট করে ব্লগ বানিয়েছেন, কিন্তু সে অনুযায়ী ব্লগে কনটেন্ট নাই।
৪. অনলাইনে টাকা কামানো সহজ কাজ, এই ভেবে ব্লগ বানিয়েছেন আর ভেবেছেন - পাঠক হুড়োহুড়ি করে আপনার ওয়েবসাইটে আসবে আর ক্লিক করা শুরু করবে।
৫. নিজে নিজে বুদ্ধি করে একটা একটা করে ক্লিক করেন কিংবা অন্যকে ক্লিক করতে উৎসাহিত করেন।
৬. পড়তে অসুবিধা হয় এমন উৎকট ডিজাইন, অপ্রয়োজনীয় ছবি, শব্দ, widgets ব্যবহার করেছেন।
৭. এডসেন্স ব্যবহার করছেন, কিন্তু এডসেন্সের Channel ব্যবহার করছেন না। তাই কোন এ্যাড থেকে কয় টাকা কামাচ্ছেন, তা বুঝতে পারছেন না।
৮. গুগলের নিয়মকানুন কখনো পড়েননি - যেকোন সাইটেই এডসেন্স ব্যবহার করছেন।
৯. এমন কোনো পাতায় এ্যাড বসিয়েছেন, যেখানে কোনো কনটেন্টই নাই।
১০. একটির বেশি সচল এডসেন্স একাউন্ট খোলার চেষ্টা করছেন।
১১. অন্যদের CTR, Impressions, eCPM ইত্যাদি বলে দিয়েছেন।
১২. ছবির সাথেই গুগলের এ্যাড বসিয়েছেন - ভুলেও ছবির গা ঘেষে এ্যাড বসাবেন না।
১৩. অহেতুক এ্যাডের কোড পরিবর্তের চেষ্টা করবেন না। যদি পরিবর্তন করতেই হয়, তাহলে এডসেন্স একাউন্ট থেকেই পরিবর্তন করুন।
১8. এমন টপিক নিয়ে ব্লগ বানিয়েছেন, যার Cost Per Click (CPC) খুবই কম। তাই আপনার আয়ও কম।
গুগল আসলে কি চায়? গুগল কনটেন্ট ভালবাসে। কনটেন্ট বলতে এখানে শুধুমাত্র লেখাকে বুঝাচ্ছি - ছবি, গান, ভিডিও - এসবের কোনোটারই মূল্য নাই গুগলের কাছে। আপনি কখনই গুগল থেকে ভিজিটর পাবেন না যদি না আপনার ওয়েবসাইট উচ্চমানের কনটেন্ট থাকে - নিজের কনটেন্ট লিখুন … কপি পেষ্ট কনটেন্ট দিয়ে চলবে না। বানান ভূল থেকে বিরত থাকুন, অহেতুক keyword ব্যবহার করবেন না ইত্যাদি ইত্যাদি। নিচের কয়েকটি কারনে গুগলের একাউন্ট ব্যান হতে পারে কিংবা পরিশ্রম অনুযায়ী আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
১. শুধুমাত্র সার্চ ইঞ্জিনের জন্য ব্লগ বানালে চলবে না, কারন সার্চ ইঞ্জিন বড়জোর পাঠককে আপনার ওয়েবসাইটে নিয়ে আসবে কিংবা ক্লিক কিন্তু পাঠকই করবে। তাই লেখার সময় পাঠক এবং সার্চ ইঞ্জিন দু’টোকেই মনে রাখুন। পাঠক যাতে পড়ে স্বাচ্ছন্দ্য পায়, তাই পয়েন্ট আকারে, প্রয়োজনে ছবি দিয়ে ব্লগ পোষ্ট করুন।
২. শুধুমাত্র টাকা কামানোর উদ্দেশ্য থেকে ব্লগ বানানো থেকে বিরত থাকুন।
৩. High Paying Keyword Niche টার্গেট করে ব্লগ বানিয়েছেন, কিন্তু সে অনুযায়ী ব্লগে কনটেন্ট নাই।
৪. অনলাইনে টাকা কামানো সহজ কাজ, এই ভেবে ব্লগ বানিয়েছেন আর ভেবেছেন - পাঠক হুড়োহুড়ি করে আপনার ওয়েবসাইটে আসবে আর ক্লিক করা শুরু করবে।
৫. নিজে নিজে বুদ্ধি করে একটা একটা করে ক্লিক করেন কিংবা অন্যকে ক্লিক করতে উৎসাহিত করেন।
৬. পড়তে অসুবিধা হয় এমন উৎকট ডিজাইন, অপ্রয়োজনীয় ছবি, শব্দ, widgets ব্যবহার করেছেন।
৭. এডসেন্স ব্যবহার করছেন, কিন্তু এডসেন্সের Channel ব্যবহার করছেন না। তাই কোন এ্যাড থেকে কয় টাকা কামাচ্ছেন, তা বুঝতে পারছেন না।
৮. গুগলের নিয়মকানুন কখনো পড়েননি - যেকোন সাইটেই এডসেন্স ব্যবহার করছেন।
৯. এমন কোনো পাতায় এ্যাড বসিয়েছেন, যেখানে কোনো কনটেন্টই নাই।
১০. একটির বেশি সচল এডসেন্স একাউন্ট খোলার চেষ্টা করছেন।
১১. অন্যদের CTR, Impressions, eCPM ইত্যাদি বলে দিয়েছেন।
১২. ছবির সাথেই গুগলের এ্যাড বসিয়েছেন - ভুলেও ছবির গা ঘেষে এ্যাড বসাবেন না।
১৩. অহেতুক এ্যাডের কোড পরিবর্তের চেষ্টা করবেন না। যদি পরিবর্তন করতেই হয়, তাহলে এডসেন্স একাউন্ট থেকেই পরিবর্তন করুন।
১8. এমন টপিক নিয়ে ব্লগ বানিয়েছেন, যার Cost Per Click (CPC) খুবই কম। তাই আপনার আয়ও কম।
অনলাইন থেকে সহজে লগো বা ব্যানার তৈরী
বিভিন্ন প্রয়োজনে আমাদের লগো বা ব্যানার তৈরীর প্রয়োজন হয়। কিন্তু ফটোশপ বা অন্য কোন গ্রাফিক্স সফটওয়্যার সম্পর্কে ভাল ধারণা না থাকলে লগো বা ব্যানার তৈরী করা সহজ নয়। কিন্তু আপনার হাতের কাছে ইন্টারনেট থাকলে সহজেই ওয়েবসাইট থেকেই যেকোন টেক্সট থেকে লগো বা ব্যানার তৈরী করতে পারবেন। এজন্য www.text2logo.com এ যান। এখানে বিভিন্ন ডিজাইনের লগোর চিত্র দেয়া আছে যার উপরে ক্লিক করলে নতুন পেজ আসবে। যেখান থেকে সহজেই আপনি লগো তেরী করতে পারবেন। যা পরবর্তীতে ইমেজ হিসাবে সেভ করলেই হবে।
অনলাইনে ওয়েব সাইট ডিজাইনের সেরা কিছু সাইট
যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করেন তাদের ওয়েব ডিজাইন নিয়ে কম বেশী আগ্রহ আছে। একজন ব্যবহারকারী ইন্টারনেট থেকেই জেনে নিতে পারেন খুঁটনাটি সব কিছুই। কিন্তু কোটি কোটি ওয়েব সাইটের মধ্যে সঠিক ওয়েব সাইট খুঁজে পাওয়া বেশ কষ্টকর। গুগল (পেজ রেংক), এলেক্সা (রেংক), ব্লগলাইনস (সাবইক্রাইবার্স) এবং টেকনোরাটি (অথোরিটি) এর রেটিং এর উপরে ভিত্তি করে ডেইলী ব্লগ টিপস সেরা ২৫ ওয়েব ডিজাইন (ব্লগ) সাইটের তালিকা প্রকাশ করেছে। সেগুলো নিচে দেওয়া হলো:
1) www.alistapart.com
2) www.smashingmagazine.com
3) www.456bereastreet.com
4) http://meyerweb.com
5) www.simplebits.com
6) www.pearsonified.com
7) http://tutorialblog.org
8) www.cssbeauty.com
9) www.snook.ca/jonathan
10) www.bartelme.at
11) www.themaninblue.com
12) www.andybudd.com
13) http://particletree.com
14) http://warpspire.com
15) www.briangardner.com
16) www.sitepoint.com/blogs/category/design
17) http://theundersigned.net
18) http://bittbox.com
19) http://fadtastic.net
20) http://www.colourlovers.com/blog
21) www.davidairey.com
22) http://designmeltdown.com
23) http://clagnut.com
24) www.devlounge.net
25) www.smileycat.com
1) www.alistapart.com
2) www.smashingmagazine.com
3) www.456bereastreet.com
4) http://meyerweb.com
5) www.simplebits.com
6) www.pearsonified.com
7) http://tutorialblog.org
8) www.cssbeauty.com
9) www.snook.ca/jonathan
10) www.bartelme.at
11) www.themaninblue.com
12) www.andybudd.com
13) http://particletree.com
14) http://warpspire.com
15) www.briangardner.com
16) www.sitepoint.com/blogs/category/design
17) http://theundersigned.net
18) http://bittbox.com
19) http://fadtastic.net
20) http://www.colourlovers.com/blog
21) www.davidairey.com
22) http://designmeltdown.com
23) http://clagnut.com
24) www.devlounge.net
25) www.smileycat.com
SEO সফটওয়্যার ফ্রী সফটওয়্যার ডাউনলোড
এখানে ক্লিক করে SEO সফটওয়্যার ফ্রী সফটওয়্যার ডাউনলোড করুন
http://www.seolab.com/products/seolabpro/download.php
http://www.seolab.com/products/seolabpro/download.php
বেশি ভিজিটর পাওয়ার ও Google সার্চে ১ম পেজে থাকার জটিল কৌশল।
Google সার্চে ১ম পেজে থাকা মানে বেশি ভিজিটর পাওয়ার।কিন্তু ভুল বাছাইয়ের কারনে আমরা সাচে ১ম পেজে থাকতে পারিনা।একটু বুদ্ধি খাটিয়েই আপনি ও Google সার্চে ১ম পেজে থাকাতে পারবেন।
প্রথমে আপনাকে যেতে হবে এই লিংকে।Google AdWords Keyword Tool নামের এই Keyword Tool সকল SEO Optimizer দের কাছর খুবই জনপ্রিয়।
এখানে গিয়ে আপনি যে ধরনের Keyword দিয়ে সাইট বানাতে চান সেই Keyword টি Enter one keyword or phrase per line তে গিয়ে টাইপ করুন।এরপর Get keyword Ideas এ Click করলে পাবেন আপনার keyword এর সকল তথ্য।যেমন keyword টিতে Advertiser Competition কেমন,গত মাসের কতবার সারচ করা হয়েছে,Global Monthly Search Volume কত এসব।আপনি এখান থেকে যে সকল keyword এ কম Advertiser Competition আছে কিন্তু Local Search Volume বেশি সে সকল keyword গুলো আপনি বেছে নিন।
যেমন মনে করুন আপনি গান ডাউনলোড (song Download) নিয়ে একটি সাইট বানাবেন।কিন্তু song Download keyword টিতে খুব বেশি Advertiser Competition রয়েছে।
তাই এই keyword টি দিয়ে আপনি search এ প্রথমে থাকা খুব কঠিন।কিন্তু আপনি যদি (song marathi,dhoom download,) keyword টি নিয়ে সাইট বানান কারন এ সকল keyword গুলোর Advertiser Competition কম কিন্তু এতে Local Search Volume বেশি।তাই যদি আপনার keyword টির বিপরীতে সাইটের content
যদি ভালো হয় তবে আশা করা যায় আপনি ঐ keyword এর বিপরীতে Google সার্চে ১ম পেজে থাকবেন।কারন আমরা জানি আপার কেস থেকে লোয়ার কেসে অনেক বেশি হিট পাওয়া যায়।
তো চেস্টা করেই দেখুন।
Posted by freeimage24 at 2:24 AM প্রথমে আপনাকে যেতে হবে এই লিংকে।Google AdWords Keyword Tool নামের এই Keyword Tool সকল SEO Optimizer দের কাছর খুবই জনপ্রিয়।
এখানে গিয়ে আপনি যে ধরনের Keyword দিয়ে সাইট বানাতে চান সেই Keyword টি Enter one keyword or phrase per line তে গিয়ে টাইপ করুন।এরপর Get keyword Ideas এ Click করলে পাবেন আপনার keyword এর সকল তথ্য।যেমন keyword টিতে Advertiser Competition কেমন,গত মাসের কতবার সারচ করা হয়েছে,Global Monthly Search Volume কত এসব।আপনি এখান থেকে যে সকল keyword এ কম Advertiser Competition আছে কিন্তু Local Search Volume বেশি সে সকল keyword গুলো আপনি বেছে নিন।
যেমন মনে করুন আপনি গান ডাউনলোড (song Download) নিয়ে একটি সাইট বানাবেন।কিন্তু song Download keyword টিতে খুব বেশি Advertiser Competition রয়েছে।
তাই এই keyword টি দিয়ে আপনি search এ প্রথমে থাকা খুব কঠিন।কিন্তু আপনি যদি (song marathi,dhoom download,) keyword টি নিয়ে সাইট বানান কারন এ সকল keyword গুলোর Advertiser Competition কম কিন্তু এতে Local Search Volume বেশি।তাই যদি আপনার keyword টির বিপরীতে সাইটের content
যদি ভালো হয় তবে আশা করা যায় আপনি ঐ keyword এর বিপরীতে Google সার্চে ১ম পেজে থাকবেন।কারন আমরা জানি আপার কেস থেকে লোয়ার কেসে অনেক বেশি হিট পাওয়া যায়।
তো চেস্টা করেই দেখুন।
Google সার্চে ১ম পেজে থাকা মানে বেশি ভিজিটর পাওয়ার।কিন্তু ভুল বাছাইয়ের কারনে আমরা সাচে ১ম পেজে থাকতে পারিনা।একটু বুদ্ধি খাটিয়েই আপনি ও Google সার্চে ১ম পেজে থাকাতে পারবেন।
প্রথমে আপনাকে যেতে হবে এই লিংকে।Google AdWords Keyword Tool নামের এই Keyword Tool সকল SEO Optimizer দের কাছর খুবই জনপ্রিয়।
এখানে গিয়ে আপনি যে ধরনের Keyword দিয়ে সাইট বানাতে চান সেই Keyword টি Enter one keyword or phrase per line তে গিয়ে টাইপ করুন।এরপর Get keyword Ideas এ Click করলে পাবেন আপনার keyword এর সকল তথ্য।যেমন keyword টিতে Advertiser Competition কেমন,গত মাসের কতবার সারচ করা হয়েছে,Global Monthly Search Volume কত এসব।আপনি এখান থেকে যে সকল keyword এ কম Advertiser Competition আছে কিন্তু Local Search Volume বেশি সে সকল keyword গুলো আপনি বেছে নিন।
যেমন মনে করুন আপনি গান ডাউনলোড (song Download) নিয়ে একটি সাইট বানাবেন।কিন্তু song Download keyword টিতে খুব বেশি Advertiser Competition রয়েছে।
তাই এই keyword টি দিয়ে আপনি search এ প্রথমে থাকা খুব কঠিন।কিন্তু আপনি যদি (song marathi,dhoom download,) keyword টি নিয়ে সাইট বানান কারন এ সকল keyword গুলোর Advertiser Competition কম কিন্তু এতে Local Search Volume বেশি।তাই যদি আপনার keyword টির বিপরীতে সাইটের content
যদি ভালো হয় তবে আশা করা যায় আপনি ঐ keyword এর বিপরীতে Google সার্চে ১ম পেজে থাকবেন।কারন আমরা জানি আপার কেস থেকে লোয়ার কেসে অনেক বেশি হিট পাওয়া যায়।
তো চেস্টা করেই দেখুন।
প্রথমে আপনাকে যেতে হবে এই লিংকে।Google AdWords Keyword Tool নামের এই Keyword Tool সকল SEO Optimizer দের কাছর খুবই জনপ্রিয়।
এখানে গিয়ে আপনি যে ধরনের Keyword দিয়ে সাইট বানাতে চান সেই Keyword টি Enter one keyword or phrase per line তে গিয়ে টাইপ করুন।এরপর Get keyword Ideas এ Click করলে পাবেন আপনার keyword এর সকল তথ্য।যেমন keyword টিতে Advertiser Competition কেমন,গত মাসের কতবার সারচ করা হয়েছে,Global Monthly Search Volume কত এসব।আপনি এখান থেকে যে সকল keyword এ কম Advertiser Competition আছে কিন্তু Local Search Volume বেশি সে সকল keyword গুলো আপনি বেছে নিন।
যেমন মনে করুন আপনি গান ডাউনলোড (song Download) নিয়ে একটি সাইট বানাবেন।কিন্তু song Download keyword টিতে খুব বেশি Advertiser Competition রয়েছে।
তাই এই keyword টি দিয়ে আপনি search এ প্রথমে থাকা খুব কঠিন।কিন্তু আপনি যদি (song marathi,dhoom download,) keyword টি নিয়ে সাইট বানান কারন এ সকল keyword গুলোর Advertiser Competition কম কিন্তু এতে Local Search Volume বেশি।তাই যদি আপনার keyword টির বিপরীতে সাইটের content
যদি ভালো হয় তবে আশা করা যায় আপনি ঐ keyword এর বিপরীতে Google সার্চে ১ম পেজে থাকবেন।কারন আমরা জানি আপার কেস থেকে লোয়ার কেসে অনেক বেশি হিট পাওয়া যায়।
তো চেস্টা করেই দেখুন।
ব্যাকলিংক পাবার সহজ উপায়
যাকলিংক পাবার সহজ উপায়:
যারা ওয়েব সাইট বা ব্লগসাইট থেকে টাকা আয় করতে চান তাদের জন্য প্রথম শর্ত হলো ভিজিটর। আপনার সাইটে যদি ভিজিটর না আসে তাহলে টাকা আয়ের স্বপ্ন দেখা বৃথা যাবে। যতই ভাল তথ্য থাকুক না কেন। কম-বেশি সকলেই জানি যত বেশি ভিজিটর ততবেশি ইনকাম। আর আপনার সাইটে ভিজিটর আসবে কিভাবে?
আজ আপনাদের সাথে ভিজিটর পাবার সহজ উপায় গুলো শেয়ার করার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।
ব্যাকলিংক পাবার সহজ উপায়:
১। ব্লগ কমেন্ট : আপনার যদি একটি সাইট থাকে তাহলে ভিজিটর পাবার সহজ উপায় হলো ব্লগ কমেন্ট।ইন্টারনেটে হাজার হাজার ব্লগ সাইট আছে যেখানে আপনি কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার সাইটের লিংক শেয়ার করতে পারেন। তবে সাইটটি ভাল PR হতে হবে। আমার একটি PR#2 ব্লগ সাইট আছে যেখানে কমেন্ট করে আপনার সাইটের জন্য ভিজিটর বৃদ্ধি করতে পারেন। ভিজিটর পাবার জন্য এখানে ক্লিক করুন।
২।লিংক সাবমিট: আপনার ওয়েব সাইটের লিংক সাবমিট করতে পারেন বিভিন্ন সাইটে। লিংক সাবমিট করার সবচেয়ে ভাল মাধ্যম হলো সার্চ ইঞ্চিন ও ডিরেক্টরিতে লিংক সাবমিট করা।লিংক সাবমিট করার জন্য এখানে ক্লিক করুন।এখানে ফ্রি সার্চ ইঞ্চিন ও ডিরেক্টরি লিস্ট পাবেন।
৩। লিংক বিনিময়: আপনি আপনার সাইটের লিংক বিনিময় করেও শতশত ভিজিটর পেতে পারেন।লিংক বিনিময় বিষয়টি হলো আপনি একটি সাইট ভিজিট করলে আপনার সাইটের জন্যও একজন ভিজিটর পাবেন।লিংক বিনিময় করার জন্য এখানে ক্লিক করে সাইন আপ করে আপনার সাইটের লিংক রাখুন এবং অন্যদের সাইট ভিজিট করুন।
আর যারা টাকার বিনিময়ে ব্যাকলিংক পেতে চান আমাকে মেইল করতে পারেন।স্বল্প খরচে মেনুয়ালি ব্যাকলিংক পেতে পারেন। আপনার সাইটে শত শত ভিজিটর পেলে এ টাকা উঠতে মাত্র কয়েক দিন লাগবে। যোগাযোগ করুন: rasel.hossen@yahoo.com
আজ এ পর্যন্ত্যই, সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
পরবর্তীতে ব্যাকলিংক পাবার আরো সহজ উপায় নিয়ে আলোচনা করা হবে।
যারা ওয়েব সাইট বা ব্লগসাইট থেকে টাকা আয় করতে চান তাদের জন্য প্রথম শর্ত হলো ভিজিটর। আপনার সাইটে যদি ভিজিটর না আসে তাহলে টাকা আয়ের স্বপ্ন দেখা বৃথা যাবে। যতই ভাল তথ্য থাকুক না কেন। কম-বেশি সকলেই জানি যত বেশি ভিজিটর ততবেশি ইনকাম। আর আপনার সাইটে ভিজিটর আসবে কিভাবে?
আজ আপনাদের সাথে ভিজিটর পাবার সহজ উপায় গুলো শেয়ার করার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।
ব্যাকলিংক পাবার সহজ উপায়:
১। ব্লগ কমেন্ট : আপনার যদি একটি সাইট থাকে তাহলে ভিজিটর পাবার সহজ উপায় হলো ব্লগ কমেন্ট।ইন্টারনেটে হাজার হাজার ব্লগ সাইট আছে যেখানে আপনি কমেন্ট করার মাধ্যমে আপনার সাইটের লিংক শেয়ার করতে পারেন। তবে সাইটটি ভাল PR হতে হবে। আমার একটি PR#2 ব্লগ সাইট আছে যেখানে কমেন্ট করে আপনার সাইটের জন্য ভিজিটর বৃদ্ধি করতে পারেন। ভিজিটর পাবার জন্য এখানে ক্লিক করুন।
২।লিংক সাবমিট: আপনার ওয়েব সাইটের লিংক সাবমিট করতে পারেন বিভিন্ন সাইটে। লিংক সাবমিট করার সবচেয়ে ভাল মাধ্যম হলো সার্চ ইঞ্চিন ও ডিরেক্টরিতে লিংক সাবমিট করা।লিংক সাবমিট করার জন্য এখানে ক্লিক করুন।এখানে ফ্রি সার্চ ইঞ্চিন ও ডিরেক্টরি লিস্ট পাবেন।
৩। লিংক বিনিময়: আপনি আপনার সাইটের লিংক বিনিময় করেও শতশত ভিজিটর পেতে পারেন।লিংক বিনিময় বিষয়টি হলো আপনি একটি সাইট ভিজিট করলে আপনার সাইটের জন্যও একজন ভিজিটর পাবেন।লিংক বিনিময় করার জন্য এখানে ক্লিক করে সাইন আপ করে আপনার সাইটের লিংক রাখুন এবং অন্যদের সাইট ভিজিট করুন।
আর যারা টাকার বিনিময়ে ব্যাকলিংক পেতে চান আমাকে মেইল করতে পারেন।স্বল্প খরচে মেনুয়ালি ব্যাকলিংক পেতে পারেন। আপনার সাইটে শত শত ভিজিটর পেলে এ টাকা উঠতে মাত্র কয়েক দিন লাগবে। যোগাযোগ করুন: rasel.hossen@yahoo.com
আজ এ পর্যন্ত্যই, সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
পরবর্তীতে ব্যাকলিংক পাবার আরো সহজ উপায় নিয়ে আলোচনা করা হবে।
সোমবার, ৪ জুলাই, ২০১১
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)